Monday, February 17, 2025

প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর

🎭 

প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর









প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর

প্রাচীন ধাঁধা

১. ধাঁধা:
এক গাছেতে দুই ফল,
এক গরম, একটা ঠান্ডা।

উত্তর: চোখ (একটা কাঁদলে গরম পানি পড়ে, অন্যটা শুকনা থাকে)।

২. ধাঁধা:
নেই মাথা, নেই গোড়া,
তবু গায়ে আছে জোড়া।

উত্তর: কাঁচি।

৩. ধাঁধা:
সবুজ পাতার ঘর,
তাতে লাল লাল দানা ভর।

উত্তর: ডালিম (আনার)।

৪. ধাঁধা:
আগে ছিলাম কালো,
আগুনে পড়লে লাল,
পানিতে পড়লে শেষ।

উত্তর: লোহা।

৫. ধাঁধা:
দিনে থাকে ছায়ায়,
রাতে আলো দেয়।

উত্তর: মশাল বা প্রদীপ।


আধুনিক ও মজার ধাঁধা

৬. ধাঁধা:
সকালে চার পায়ে চলে,
দুপুরে দুই পায়ে,
রাতে তিন পায়ে।

উত্তর: মানুষ (শিশু অবস্থায় হামাগুড়ি দেয়, বড় হলে দুই পায়ে হাঁটে, বৃদ্ধ হলে লাঠি নেয়)।

৭. ধাঁধা:
মাথা কাটা তবু বেঁচে,
খোঁজ করলে খবর মেলে।

উত্তর: পত্রিকা।

৮. ধাঁধা:
জলে ভাসে, ডাঙায় চলে,
ধরতে গেলে পালায় চলে।

উত্তর: নৌকা।

৯. ধাঁধা:
যত কাটো তত বাড়ে!

উত্তর: গর্ত।

১০. ধাঁধা:
নাই মগজ, নাই হাড়,
তবু আছে মুখের জোর!

উত্তর: ঢোল।


বুদ্ধির খেলা ধাঁধা

১১. ধাঁধা:
যে জিনিস না দেখেই মানুষ কিনে,
ব্যবহার করে, তবু ফেরত দিতে চায় না!

উত্তর: কফিন বা কবর।

১২. ধাঁধা:
এক ঘরে থাকে তিন বোন,
তিনজনের রঙ তিন রকম!

উত্তর: আগুন, ধোঁয়া, ছাই।

১৩. ধাঁধা:
খাওয়ার আগে সাদা,
খাওয়ার পর কালো।

উত্তর: কয়লা।

১৪. ধাঁধা:
যতই খাও, ততই ছোট হয়!

উত্তর: মোমবাতি বা সাবান।

১৫. ধাঁধা:
আমি তোমার, তুমি আমার,
আমাকে দেখলে ভয় পাবে,
কিন্তু আয়নায় দেখলে আমি নাই!

উত্তর: ছায়া।


এই ধাঁধাগুলো ছোট-বড় সবার জন্য মজার হবে! 



মজার বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ



আম নয়lll, জাম নয়, lllগাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।

উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।

সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?

উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।

চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া,lll শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।

উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।

তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।

উত্তরঃ আসাম।

শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।

উত্তরঃ কয়লা।

বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।

উত্তরঃ কলা গাছ।

একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??

উত্তরঃ ১০ জন।


গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?

উত্তরঃ বাদাম।

শেষ পাতে জবাব নেই,lll উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে,lll তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?

উত্তরঃ মিষ্টি।

এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।

উত্তরঃ টাকা।

নাকের ডগায় পৈতেlll আটকান চৈতনে মার টানlll গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।

উত্তরঃ লাট্টু।

হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।

উত্তরঃ সার্ট।

হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।

উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট।

মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।

উত্তরঃ মিছিল।

পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।

উত্তরঃ কলম।

শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।

উত্তরঃ নাচ।

মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।

উত্তরঃ কুকুর।

আকর্ষনীয় ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।

উত্তরঃ বাঁদুর।

কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?

উত্তরঃ লতি।

বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?

উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।

রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।

উত্তরঃ আগুন।



বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।

উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।

বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?

উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।

ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।

উত্তরঃ হাঁচি।

একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?

উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।

ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?

উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।

যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?

উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।

প্রশ্নঃ বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি। 

প্রশ্নঃ পাকা নাই উড়ে চলে, মুখ নাই ডাকে, বুক ছিড়ে আলো ছুটে চিন কি তারে?

উত্তরঃ উড়ো-জাহাজ। 

প্রশ্নঃ এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেথা পাই, মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা সোজা, একটু ভাবলেই পাবে, মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এত ভাবে?

উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ।

প্রশ্নঃ হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে। 

উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।  

প্রশ্নঃ পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়। 

উত্তরঃ বাতাস।

প্রশ্নঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়। 

উত্তরঃ কাজল। 

প্রশ্নঃ ফস করে রেগে যাই জ্বলি দপ করে, বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকি পড়ে?

উত্তরঃ দেশলাই। 

প্রশ্নঃ দশ মাথা এক হাত চলমান তাঁবু, রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু। 

উত্তরঃ ছাতা। 

বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ
আপনাদের জন্য আরো কিছু বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ নিম্নে দিয়ে দিলাম। আরো ধাঁধার প্রয়োজন হলে এই ধাঁধাগুলো আপনি দেখতে পারেন।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে। মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।

উত্তরঃ বিছানা।

ধাঁধাঃ তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।

উত্তরঃ বকুল ফুল।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নাম মোর নাচতে পারি ভাল, শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভাল।

উত্তরঃ লাটিম।

ধাঁধাঃ অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস।

উত্তরঃ লবণ।

ধাঁধাঃ ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে।

উত্তরঃ তালাচাবি।

ধাঁধাঃ বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার।

উত্তরঃ সিঁদুর।

ধাঁধাঃ ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?

উত্তরঃ হাতের চুড়ি।

ধাঁধাঃ আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে।

উত্তরঃ গাভির দুধ।

ধাঁধাঃ ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা।

উত্তরঃ ম্যাচ।

ধাঁধাঃ বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার।

উত্তরঃ সুই সুতা পরান।

প্রশ্নঃ এক ঘরে জম্ম হয়, দুই সহোদর ভাই। মানুষের শরীর মাঝে, এর দেখা পাই।

উত্তরঃ চোখ।

ধাঁধাঃ পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে।

উত্তরঃ ভাত খাওয়া।

ধাঁধাঃ এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে।

উত্তরঃ দরজার খিল।

ধাঁধাঃ চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে।

উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা।

ধাঁধাঃ দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি।

উত্তরঃ খেজুর গাছ থেকে রস পড়া।

ধাঁধাঃ জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে।

উত্তরঃ গাই দোহান।

কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?


উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেনlll, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।

শুইতে গেলে দিতে হয়lll, না দিলে ক্ষতি হয়,

কালিদাস পন্ডিত কয়lll, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল

শহর থেকে এল সাহেবlll কোর্ট প্যান্ট পরে,

কোর্ট প্যান্ট খোলার পরেlll চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ

১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?


উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে নাlllকারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।


একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা


ঘোড়া চলে গেল, lllঘড়িটার কটা বাজবে।

উত্তরঃ বারোটা।

পোলা কালে বস্ত্রধারীlll যৌবনে উলঙ্গ,

বৃদ্বকালে জটাধারী,lll মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ

বাঘের মত লাফ দেয়,lll কুকুর হয়ে বসে,

পানির মধ্যে ছেড়ে দিলেlll, ছোলা হয়ে ভাসে।


উত্তরঃ ব্যাঙ


তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উত্তরঃ নরওয়ে।

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।

হাসিতে হাসিতে যায় নারীlll পর পুরুষের কাছে,

যাইবার সময় কান্নাকাটিlll ভিতরে গেলে হাসে।


উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?

উত্তর: জুতো।

প্রশ্নঃ কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়,lll পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়?

উত্তরঃ ডুমুর।

শুইতে গেলে দিতে হয়lll, না দিলে ক্ষতি হয়lll, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল।

চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরেlll, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।


উত্তরঃ পেঁয়াজ।

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গllllll, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ।

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসেlll, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ।

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছেlll, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।

কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথাlll, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।


উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।

আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন lll,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।

উত্তর: উকুন।

কোন বরকে সবাই চায়।

উত্তর: খবর।

বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই

বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।


উত্তর: অসুখ।


কোন ফুল ,ফুল নয়।


উত্তর: বিউটিফুল।

কি টানলে ছোট হয়।

উত্তর: সিগারেট।

কোন কার চলে না।

উত্তর: কুকার।

জল ছাড়া নদীlll,পাথর ছাড়া পাহাড়

এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।


উত্তর: একটি ম্যাপে।

বেড়ে যদি যায় একবারlll, কোনো ভাবেই কমে না।

উত্তর: বয়স।

গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।

উত্তর: বাদাম ভাজা।

প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে,

হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।


উত্তর: নৌকা।

কোন মা ভাত দেয় না।

উত্তর: সিনেমা

শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, lllদরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী।

জলেতে জন্ম যার,lll জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে,lll ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।

উত্তরঃ কচুরি পানা।

মজার ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়lll, যায় চলে বছর।

উত্তরঃ ঘড়ি।

চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়lll, ভালুক নয়llllll, আস্ত মানুষ গিলি।

উত্তরঃ পালকি।

ধাঁধাঃ শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয়।

উত্তরঃ দরজার খিল।

ধাঁধাঃ গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি।

উত্তরঃ কলসি।

ধাঁধাঃ বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী।

উত্তরঃ নাটাই সুতা।

ধাঁধাঃ মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল।

উত্তরঃ হুক্কা।

প্রশ্নঃ এক হাত গাছটা, ফল ধরে পাঁচটা।

উত্তরঃ হাতের পাঁচ আঙ্গুল।


ধাঁধাঃ তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে, গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে। আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি যে গড়ায়, মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা যায়। শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল, ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।

উত্তরঃ জানালা।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে দুনিয়ায়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাই, বাংলায় অর্থ তৈরি হতে হয়।

উত্তরঃ রেডিও।

ধাঁধাঃ তিন বর্ণে নাম যার অনেকেই খায়, পেট কেটে দিলে তার তাক হয়ে যায়। শেষ বর্ণ বিহনে সেজে পিতলেতে রয়, বলো নবীন ভাই-বোনেরা কোন সে বস্তু হয়।

উত্তরঃ তামাক।

ধাঁধাঃ রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ, বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ, ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন, হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।

উত্তরঃ তা।

ধাঁধাঃ তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।

উত্তরঃ ঘোমটা।

ধাঁধাঃ রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।

উত্তরঃ রানার।

ধাঁধাঃ তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উত্তরঃ নরওয়ে।

ধাঁধাঃ রাঙ্গা বিবি জামা গায়, কাটিলে বিবি দুই খান হয়।

উত্তরঃ মসুরির ডাল

ধাঁধাঃ অন্ধ নদী পিছল পথ হয়না দিন, সদা রাত, নদীর জন্য সোবেশাম, পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।

উত্তরঃ পেট।

ধাঁধাঃ রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে, তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।

উত্তরঃ চোর।

ধাঁধাঃ আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া, ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।

উত্তরঃ মেঘের ডাক ও বিজলী।

ধাঁধাঃ কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে, ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো যেথায় খুশি পথে গাটে।

উত্তরঃ পিঁপড়া।

প্রশ্নঃ লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর চেয়ে নরম।

উত্তরঃ মন।

প্রশ্নঃ একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে যায়। শাড়ি দুইটির দাম কতো? সম্পর্কটা জানা চাই।

উত্তরঃ দুই সতীন।

প্রশ্নঃ একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে। আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।

উত্তরঃ ছায়া।

প্রশ্নঃ একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে। রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।

উত্তরঃ চোখ।

ধাঁধাঃ ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?

উত্তরঃ দোয়াত, কলম কালি।

ধাঁধাঃ দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া।

উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা।

ধাঁধাঃ হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।

উত্তরঃ শার্ট।

কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?

উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।

চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।

উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।

তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।

উত্তরঃ আসাম।

শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।

উত্তরঃ কয়লা।

বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।

উত্তরঃ কলা গাছ।

একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??

উত্তরঃ ১০ জন।

গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?

উত্তরঃ বাদাম।

শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?

উত্তরঃ মিষ্টি।

এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।

উত্তরঃ টাকা।

নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।

উত্তরঃ লাট্টু।

হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।

উত্তরঃ সার্ট।

হাঁস, মুরগি, কবুতর ডিম দেয় আর গরু, ছাগল, মহিষ দুধ দেয়। বলতে হবে এমনকে আছে যে দুধ ও ডিম দুটোয় দিতে পারে?

উত্তরঃ দোকানদ্বার।


শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল।

চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ।

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ।

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ।

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।

মজার ধাঁধা উত্তর সহ
কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।

উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।

আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি।

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।

শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী।

জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে, ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।

উত্তরঃ কচুরি পানা।

দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়, যায় চলে বছর।

উত্তরঃ ঘড়ি।

চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়, ভালুক নয়, আস্ত মানুষ গিলি।

উত্তরঃ পালকি।

আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।

উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।

হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।

উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট।

মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।

উত্তরঃ মিছিল।

পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।

উত্তরঃ কলম।

শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।

উত্তরঃ নাচ।

মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।

উত্তরঃ কুকুর।

ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।

উত্তরঃ বাঁদুর।

কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?

উত্তরঃ লতি।

বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?

উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।

বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ
রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।

উত্তরঃ আগুন।

বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।

উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।

বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?

উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।

ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।

উত্তরঃ হাঁচি।

একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?

উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।

ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?

উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।

যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?

উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।

কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?

উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেন, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।

শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয়, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল

শহর থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে,
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ


১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?

উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।

একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা
ঘোড়া চলে গেল, ঘড়িটার কটা বাজবে।

উত্তরঃ বারোটা।

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ,
বৃদ্বকালে জটাধারী, মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে,
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে, ছোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ

তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উত্তরঃ নরওয়ে।

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে, কত থাকে বাকী?

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য

গ্রাম বাংলার ধাঁধা ও উত্তর
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী

আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট

আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’

উত্তর: সিনেমা বা নাটক

আমাকে না পেলে, সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায়।’

উত্তর: পানি

কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’

উত্তর: ডুমুর

মধ্যখানে একটু পানি চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।’

উত্তর: ডিম

উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।

উত্তর: মশা

আমি নিজে খাই না, আমি নিজের
মুখে অন্যকে খাওয়াই আমি কে।

উঃ চামচ।

আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?

উত্তর: মাতা

আমি যারে আনতে গেলাম, তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো, তখন তারে নিয়ে এলাম।’
– কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?

উত্তর: বৃষ্টি ও পানি

কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া, পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া, এনে দেব তা।’

উত্তর: কাঁঠাল

কালো মুখো পুত যার, বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে, জ্বলে-পুড়ে মরে।’

উত্তর: দিয়াশলাই

শুঁড় দিয়ে করি কাজ নই আমি হাতি,
পরের উপকার করি তবু গাই লাথি।

উত্তর: ঢেঁকি।

আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে তাই।’
– কাকে সবাই মামা বলে?

উত্তর: চাঁদ

কোন জিনিসের Head আছে Tail
আছে কিন্তু Body নেই।

উত্তর: কয়েন।

কোন সে শয়তান নাকে বসে ধরে কান

উত্তর: চশমা।

সহজ ধাঁধা উত্তর সহ
অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?

উত্তর: জুতো।

আমি তুমি একজন দেখিতে একরূপ আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তর: নিজের ছবি।

আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন ,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।

উত্তর: উকুন।

কোন বরকে সবাই চায়।

উত্তর: খবর।

বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই
বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।

উত্তর: অসুখ।

কোন ফুল ,ফুল নয়।

উত্তর: বিউটিফুল।

কি টানলে ছোট হয়।

উত্তর: সিগারেট।

কোন কার চলে না।

উত্তর: কুকার।

জল ছাড়া নদী,পাথর ছাড়া পাহাড়
এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।

উত্তর: একটি ম্যাপে।

বেড়ে যদি যায় একবার, কোনো ভাবেই কমে না।

উত্তর: বয়স।

গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু
আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।

উত্তর: বাদাম ভাজা।

প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে,
হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।

উত্তর: নৌকা।

কোন জিনিস বাচ্চা থেকেই বুড়ো।

উত্তর: বুড়ো আঙ্গুল।

দীনেশ বাবু প্রতিদিন মুরগির সাথে
রুটি খায় তাও তিনি নিরামিষভোজি ,কিভাবে?

উত্তর: মুরগি টি তার পোষা ছিল।

আমার উপর বৃষ্টি পড়ে তবু আমি
ভিজে যাই না আমি কে।

উত্তর: জল।

এমন কোন জিনিস যা সবার কাছে থাকে

কারোর ছোট হয়, আবার কারোর বড়ো হয়।

উত্তর: মন।

বুদ্ধিমান হলে বুদ্ধির দাও পরিচয়,
১+১ কখন ৩ হয়।

উত্তর: যখন কোন বাচ্চা অঙ্ক ভুল করে।

সাজালে সাজে বাজালে বাজে,
আবার সে লাগে রান্নার কাজে।

উত্তর: মাটির হাঁড়ি।


তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে

উত্তর: বকুল ফুল।

রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ না নেয় লুটে

উত্তর: রানার।

সাধারণ জ্ঞান ধাঁধা
ধাঁধাঃ টিন অক্ষরের নাম তার সবার ঘরেই আছে। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাদ্যবস্তুর নাম হয়। মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে বাদ্যযন্ত্র হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভয় পেতে হয়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ বিছানা। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে ছানা হয়। মাঝের অক্ষর বাদ দিলে বিনা হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে বিছা হয়। 

ধাঁধাঃ কাঁচা থাকতে সবাই খায়, পাঁকলে সে গড়াগড়ি খায়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ ডুমুর ফল।

ধাঁধাঃ কোন জিনিস কাটলে বড় হয়?

উত্তরঃ পুকুর কাতলে বড় হয়।

ধাঁধাঃ এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো। কিন্তু পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?

উত্তরঃ লজ্জা, লজ্জা নিজের কাছে থাকাই ভালো।

ধাঁধাঃ বসে না, দাড়ায় না, চলতে থাকে সে। কারো ধার সে ধারে না ঠেকায় তাকে কে। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ সময়।

ধাঁধাঃ বৃষ্টি হলে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়। কিন্তু তার মাথা কাটলে সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি, বৃষ্টি হলে খিচুরি খাওয়া হয়। খিচুরির খি বাদ দিলে চুড়ি হয়ে যায়। 

ধাঁধাঃ পাখা ছাড়াই উড়ে চলে। মুখ নাই তবু ডাকে। বুক ছিড়ে আলো ছুটে। চিনো তুমি কি তারে?

উত্তরঃ উড়োজাহাজ। 

ধাঁধাঃ এমন কোন স্থান আছে। যেখানে মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা খুবই সোজা। একটু ভাবলে পেয়ে যাবে দিয়ে মাথা হাত?

উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ। এখানে অভিনয়ের খাতিরে যেকাউকে যা কিছু বলা হয়।

ধাঁধাঃ হাত দিলে বন্ধ করে  দেয়। খোলে সূর্য দয়ে। ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখটি নাহি তোলে? 

উত্তরঃ লজ্জাবতী ফুলগাছ বা লতা।

ধাঁধাঃ খেলে ভরে না পেট। তবু খায় সবাই। তার প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়? 

উত্তরঃ বাতাস, বাতাস থেকে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে তাস হয়।  

ধাঁধাঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে হয় সুন্দর। নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউই নয়। কে সে? 

উত্তরঃ কাজল। 

ধাঁধাঃ ফস করে রেগে যায়, ধপ করে জ্বলে। বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকে পড়ে? 

উত্তরঃ দেশলাই।

বুদ্ধির ধাঁধা । বিজ্ঞান গনিত নিয়ে ধাঁধা  
ধাঁধাঃ দশটি মাথা একটি হাত চলমান তাঁবু। রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।কে সে? 

উত্তরঃ ছাতা। 

ধাঁধাঃ মাথা ৩ টি। মুখ ১ টি। ক্ষুধা মোটে পায়না। খেতে দিলে খেতে থাকে পেট তবু ভরে না।কে সে?  

উত্তরঃ মাটির চুলা।আগুন জ্বালিয়ে দিলে জলতেই থাকে। 

ধাঁধা চার পায়ে বসি আমরা। আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই তবু আস্ত কাঁধে ঝুলি। 

উত্তরঃ পালকি, পাল্কির মধ্যে মানুষ নেওয়াকে বুঝিয়েছে। 

ধাধাঃ ব্যবহার করার জন্য এমন একটি জিনিস যাকে ভাঙতেই হবে?

উত্তরঃ ডিম। ভাঙ্গা ছাড়া খাওয়া যায় না। 

ধাঁধাঃ কোন মূলের ফুল লাল হয়?

উত্তরঃ শিমূল ফুলের।

ধাঁধাঃ আড়াইশো থেকে পাঁচ পঞ্চাশ বাদ দিলে কত থাকে?

উত্তরঃ শূন্য থাকে।

ধাঁধাঃ অনেক বড় আঙিনা। ঝাড় দিয়েও শেষ করা যায় না।আবার কতো ফুল ফুটে আছে সেখানে।যার নাই কোনো তুলনা। জিনিসটি কি?   

উত্তরঃ আকাশ ও আকাশ ভরা তারা।  

ধাঁধাঃ কোন জামা কেউ কখনো গাঁয়ে দেয় না?

উত্তরঃ পায়জামা কেউ গায়ে দেয় না।

ধাঁধাঃ হাঁড়ির ভিতর বালি, তার ভিতর হাজার ছেলে নাচে। একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার ধাপে। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মুড়ি ভাজার প্রক্রিয়া। 

ধাঁধাঃ আন্ধার ঘরে থাকে। নড়াচড়া করে একটুখানি খাবার পেলে খাবলে খাবলে ধরে। জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ জিহ্বা, মুখের মধ্যে থাকে। 

ধাধাঃ আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, আমি প্রাণি না, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার সব বানী। আমি কে? 

উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক বা কোন ঘটনার দ্বারা তৈরি ভিডিও।  

ধাঁধাঃ কান নাই মাথা নাই, আবার পেট ভরে খায়। কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়। কে আমি? 

উত্তরঃ বালিশ।

ধাঁধাঃ এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার করার। জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ ঝিনুক, ভেঙ্গে আবাড় গড়ার সাধ্য কারোর নাই। 

ধাঁধাঃ চারি দিকে কাঁটা দিয়ে ঘেরা। আছে মাথায় আবার মুকুট। সে কোন খান সাহেব? 

উত্তরঃ আনারস ফল।

বুদ্ধির ধাঁধা উত্তর সহ । কিছু অসাধারণ মজা আর এবং বুদ্ধির ধাধা 
ধাঁধাঃ আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে হয়। তখন ২ মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে। কি হয়?

উত্তরঃ মামা হয়।

ধাঁধাঃ ৩ অক্ষরের এমন একটি দেশ পেট কাটলে আমরা খাই যে বেশ।

উত্তরঃ আসাম, মাঝের অক্ষর বাদ দিলে আম হয়। 

ধাঁধাঃ জলে থাকে তবু মাছ না, তবু মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়।

উত্তরঃ চিংড়িমাছ, (চিংড়ি পোকা)।

ধাঁধাঃ গাছ নেই। আছে শুধু পাতা। মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গীড় সাথে কয়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ বই।

ধাঁধাঃ শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে সে পায় শুধু সম্মান।

উত্তরঃ হাত পাখা।

ধাঁধাঃ হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।

উত্তরঃ টাকা।

ধাঁধাঃ কোন ফুলের নামটি উল্টালে একটি পাখির নাম হয়?

উত্তরঃ জবা। (উল্টালে বাজ পাখি হয়)

ধাধাঃ তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। আর শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।

উত্তরঃ আলতা।

মজার ধাঁধাঁ
ধাঁধাঃ দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রয়। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে খুব আপনজন হয়।

উত্তরঃ মাটি – টি, মা।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।

উত্তরঃ বাসন।

ধাঁধাঃ কোন বিলে জল নেই?

উত্তরঃ টেবিলে জল নেই।

ধাঁধাঃ এ হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কি? পারলে বলুন সে কে?

উত্তরঃ বাতাস গা দিয়ে বয়ে যায়।

ধাঁধাঃ কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা। বলতে না পারো তাইলে বুঝবো তুমি একটা হাঁদা।

উত্তরঃ নারকেল।

ধাঁধাঃ চার রূপসী চার রং মিলন হলে হয় এক রং।

উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।

হাসির ফানি ধাঁধা । গুগলি ধাঁধা – IQ টেস্ট ধাঁধা
ধাঁধাঃ কোন মাসে কোনো শনিবার নেই?

ধাধার উত্তরঃ সমাস।  

ধাঁধাঃ একজন সাঁতারু সব ভাবে সাঁতার কাটলো, কিন্তু তার চুল ভিজলো না। কী ভাবে সম্ভব?

উত্তরঃ তার মাথায় একটি চুলও ছিল না। 

ধাঁধাঃ ১ কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?

উত্তরঃ দুটোই সমান। কারণ দুটোই ১ কেজি।

মজার কিছু হাস্যকর ধাধা । 100 টি মজার ধাঁধা
৬৫ ধাঁধাঃ হাত থাকতেও তালি দিতে পারে না।কে সে?

উত্তরঃ ঘড়ি। 

ধাঁধাঃ কোন চিল কখনোই উড়ে না?

উত্তরঃ পাঁচিল/ দেওয়ালকে পাচিল বলে। 

ধাঁধাঃ আমি কাটার জন্যই রাখি, কিন্তু কেউ ছিড়ে দিলে ভীষন রাগ হই। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মাথায় চুল। 

ধাঁধাঃ সমুদ্রে জন্মে আমি থাকি লোকের ঘরে। আবার একটু জলের স্পর্শ পেলে যাই আমি মরে। আমি কে বলতো? 

উত্তরঃ লবন, নুন। 

ধাঁধাঃ আমরা ২জনই একই মায়ের সন্তান। কিন্তু যাকে আমি ভাই বলি সে আমাকে ভাই বলে না। কেন?

উত্তরঃ দিদি বলে। 

ধাঁধাঃ বৃদ্ধ বরফকে আপনি কী বলবেন?

উত্তরঃ জল, পানি। 

ধাধাঃ ৭ এর আগে ৬ কে কেন থাকতেই হবে?

উত্তরঃ নাহলে সবাই সাত–পাঁচ ভাবতে পারে। 

ধাঁধাঃ কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?

উত্তরঃ সব মাসেই আছে। 

ধাঁধাঃ কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে থাকে?

উত্তরঃ সাত–সতেরো।  

ধাঁধাঃ কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছাতে পারে না?

উত্তরঃ আগামীকাল।

ধাঁধাঃ কোন ডিমে একেবারেই কোনো পুষ্টি থাকে না?

উত্তরঃ ঘোড়ার ডিমে।  

ধাঁধাঃ কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে কিন্তু মানুষ নেই?

উত্তরঃ মানচিত্রে, ম্যাপে। 

ধাধাঃ কত’র মধ্যে কত বাদ দিলে অবশিষ্ট কি থাকবে?

উত্তরঃ র থাকবে।

ধাধাঃ কোন টেবিলে পা নেই। 

উত্তরঃ টাইম টেবিল। 

জটিল ও কঠিন ধাঁধা
ধাধাঃ দুটো হাত আছে, একটা গোল মুখ আছে। সবসময় ছুটে চলে, তাও এক পা নড়ে না। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ ঘড়ি, সময় ছুটে চলে।

ধাধাঃ কোন হাস কখনোই ডিম পারে না?

উত্তরঃ ইতিহাস ডিম পারে না। 

ধাধাঃ কোন চুড়ি খাবার হিসেবে খাওয়া যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি।

ধাধাঃ লম্বা ১টা দেহ। মাথায় টিকি আছে। টিকিতে আগুন লাগালে দেহ পুরে যায়। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মোমবাতি।  

ধাধাঃ কোন চা তেল মরিচ দিয়ে রান্না করে খেতে হয়?

উত্তরঃ মোচা, কলার নিচের অংশ।

ধাধাঃ কী যা আপনার হলেও অন্য লোকেই বেশি মুখে নেই? 

উত্তরঃ আপনার নিজের নাম। 

ধাধাঃ কোন দেশে কোনো মাটি নেই?

উত্তরঃ স্বন্দেশ খাবার। 

ধাধাঃ রাজুর বাবার চার ছেলে । এরা হলো রাম, শ্যাম, যদু তাহলে চতুর্থ সন্তানের নাম কি?

উত্তরঃ রাজু। 

ধাধাঃ নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কিকরে নিরানব্বই বানাবেন?

উত্তরঃ বাম পাশে বসিয়ে।  

ধাধাঃ কোন গান গাওয়া যায় না? 

উত্তরঃ বাগান গাওয়া যায় না।

ধাধাঃ কী যা শহরের ভিতর দিয়ে যায়। পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে আবার জঙ্গলের মধ্যে দিয়েও যায়। কিন্তু নরা চড়া করতে পারে না?

উত্তরঃ রাস্তা ঘাট। 

বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ । মজার সব ধাঁধা 
ধাধাঃ একবার জন্মায়, আবার মরে।আবার জন্মিয়ে তারপর মরে।জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ দাঁত

ধাধাঃ এক ঘরে একটি খাম। বলো তার কী নাম?

উত্তরঃ ছাতা। 

ধাধাঃ এক আছে এক বুড়ি। তার চোখ বারো কুড়ি। কে সে বুড়ি?

উত্তরঃ আনারস 

ধাধাঃ এমন একটি গাই আছে, যা দেই তাই খায় কিন্তু পানি দিলে মরে যায়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ আগুন, পানিতে নিভে যায়।

ধাধাঃ আমি হাসাই আবার কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।কে সে? 

উত্তর: সিনেমা।

ধাধাঃ আমাকে না পেলে, সবাই হায় হায় করে। ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায় করে। আমি কে?

উত্তরঃ পানি

ধাধাঃ কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউই তা তো দেখে না।

উত্তর: ডুমুর ফল।


ধাধাঃ মধ্যখানে পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।কি?

উত্তর: ডিম

ধাধাঃ উড়তে পেখম বীর। কিন্তু ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরুকে খায়, বাঘ সে নয়।

উত্তর: মশা। 

ধাঁধাঃ আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?

উত্তর: মাতা

ধাঁধাঃ আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে মামা। ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে মামা। মামা টা কে?

উত্তর: চাঁদ   

ধাঁধাঃ কোন খাবার যা রান্নায় লবন লাগে না?

উত্তরঃ নোনা ইলিশ।

ধাঁধাঃ কোন গাছে মাত্র দুইটি পাতা থাকে?

উত্তরঃ চারাগাছে। 

ধাঁধাঃ কোন জিনিসের নাম মুখে নিলেই জিনিসটি ভেঙ্গে যায়?

উত্তরঃ নীরবতা। 


ধাঁধাঃ কোন তাল কোনো গাছে ধরে না?

উত্তরঃ হরতাল গাছে ধরে না। 

ধাঁধাঃ কোন জিনিস একবার খেলে আর কখনো খেতে চাবেন না। যা আপনাকে না জানিয়ে খাওয়ানো হয়। 

উত্তরঃ ধোকা খেতে চাবেন না।

ধাঁধাঃ কোন জিনিস অবিবাহিতদের ৫ টি থাকে এবং বিবাহিতদের ৪ টি থাকে?

উত্তরঃ অক্ষর (অবিবাহিত শব্দে ৫ টি এবং বিবাহিত শব্দে ৪টি অক্ষর থাকে)।  

ধাঁধাঃ কোন গ্রামে কোনো মানুষ নেই?

উত্তরঃ টেলিগ্রামে মানুষ নেই।

ধাঁধাঃ কার মাথা থাকতেও কোনো বুদ্ধি নেই?

উত্তরঃ ছাতা।

 বুদ্ধির ধাঁধাঁ
ধাঁধাঃ শুধু ওপরে যায় কিন্তু কখনোই নিচে নামে না?

উত্তরঃ মানুষের বয়স। 

ধাঁধাঃ দুটি সংখ্যা এক সাথে থাকলেই গন্ডগোল হয়ে যায়। সংখ্যা দুটি কি?

উত্তরঃ নয়,ছয়।  

ধাঁধাঃ কি শুধু নামতে পারে তবে কখনোই উঠতে পারে না?

উত্তরঃ বৃষ্টি, বৃষ্টির পানি।

ধাঁধাঃ কোন উল গান গাইতে জানে?

উত্তরঃ বাউল।  

ধাঁধাঃ কোন টিয়া কখনোই ডাকে না?

উত্তরঃ খাটিয়া।

ধাঁধাঃ পালকের থেকেও হালকা কিন্তু বড়ো বড়ো পালোয়ানও যা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। কি তা? 

উত্তরঃ নিঃশ্বাস। 

ধাঁধাঃ দশ দিন না ঘুমিয়ে কীকরে থাকা যায়?

উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে দিনে জেগে।  

ধাঁধাঃ রোজ সকালে কার থেকে মাথা উঠে যায়? যে রাতে আবার ফিরে আসে?

উত্তরঃ বালিশ থেকে। 

ধাঁধাঃ যে দেয় সে জানে। যে নেয় সে জানে না। যে জানে সে আবার নেয় না। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মেধা, জ্ঞান। 




সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network.

শেয়ার করুন

Author:

Welftion Love Of Welfare May Allah Blees Us - may allah bless you. Promote By, Al Towfiqi Family Towfiq Sultan

0 coment rios:

Welftion Love Of Welfare - May Allah Blees Us ( May Allah Bless Us) Al Towfiqi Family -Towfiq Sultan

it is my last wish to be my grave & Tomb where i die. Find the creator. serve creation and pray for me.

welftion Love Of Welfare CEO & Founder . Towfiq Sultan Writer , Organizaer,Researcger,kindly,techer,Master,Promote By: Al Towfiqi Family, Welftion.help@gmail.com,towfiqsultan.help@gmail.com,B/77 Welftion Office Road,Barishab-1743,Kapasia,Gazipur,Dhaka,Bangladesh
01301483833 and 01518383566


Poet and writer Towfiq Sultan (BN-Al Towfiqi) Towfiq Sultan (Ar: التوفيقي) [EN- Al Towfiqi] was born on 4 February 1999 (Bengali Thursday, 21 Magh 1405 Bangabd) 17th Shawwal, 1419 AH: in Barishab village under Kapasia Upazila of Gazipur district, Bangladesh. Poet and writer Towfiq Sultan is the eldest son of Abdul Karim (1 January 1972), a former teacher of Islam Taj Balika Dakhil Madrasa, and Fatima Begum (3 March 1982). The poet's younger brother Muhammad Fahim is a student of the Madrasa. Poet Towfiq Sultan hopes to meet Allah by being among the beloved servants of Allah. He wants to be a pioneer in good deeds. To seek and acquire true knowledge to achieve the satisfaction of the great Creator, he works for the welfare of humanity with honesty and justice, and dreams of building a beautiful society. He wants to continue working to make people's lives easier throughout his life. In addition to writing poetry and rhymes, he has also written reports and articles for various newspapers and magazines, including the daily newspapers Kalbela, Dainik Ittefaq, Samakal, Kaler Kanth, Naya Diganta, Bhorer Kagoj, Jugantar, Jayayadin, Prothom Alo, Desh Parapan, Manabkanth, Shomiro Alo, Khola Kagoj, Pratiyaner Sangbad, Gram Nagar Barta, Samoy Journal, Sara Bangla, Samoy TV, Agami News, Sangbad Prakash, Dainik Karatoya, Bangla Vision TV, Barta 24, Pratiyaner Chitra BD.com, Patradoot, Dhaka Sandhan, Kalkinir Somoy, Dainik Donate Bangladesh, Alokit Bangladesh, Alor Sandhan, Daily Khaborer Dak, I News, Sakaler Kanth, Jago News 24.com, Dainik Anandabazar Patrika, Sangbad, Sangram, Inquilab, Lakho Kanth, The New Nation, The Daily Observer, The Daily Sun, Bangladesh Bulletin, He writes opinion pieces, covers, stories, features and columns. Writer Taufiq Sultan is the Chief Executive Director of Welfshan Manabkalyan Sangha, a former student of Dhaka Medical College Hospital, Bangladesh Medical Institute, Bhawal Badre Alam Government College, Dhaka International University, former office secretary of Bangladesh Tarun Columnist Lekhak Forum Baby Branch, former president of Shiksha Parishad, former teacher of Ghagtia Chala Model High School and deputy headmaster of Bhawal Islamic Cadet Academy. In addition, Welfshan is the founder of the open library of the truth-seeking knowledge-loving Kalyanami Dal and the Al Taufiqy family.

Poet and writer Towfiq Sultan (BN-Al Towfiqi) Towfiq Sultan (Ar: التوفيقي) [EN- Al Towfiqi] was born on 4 February 1999 (Bengali Thursday, 21 Magh 1405 Bangabd) 17th Shawwal, 1419 AH: in Barishab village under Kapasia Upazila of Gazipur district, Bangladesh. Poet and writer Towfiq Sultan is the eldest son of Abdul Karim (1 January 1972), a former teacher of Islam Taj Balika Dakhil Madrasa, and Fatima Begum (3 March 1982). The poet's younger brother Muhammad Fahim is a student of the Madrasa. Poet Towfiq Sultan hopes to meet Allah by being among the beloved servants of Allah. He wants to be a pioneer in good deeds. To seek and acquire true knowledge to achieve the satisfaction of the great Creator, he works for the welfare of humanity with honesty and justice, and dreams of building a beautiful society. He wants to continue working to make people's lives easier throughout his life. In addition to writing poetry and rhymes, he has also written reports and articles for various newspapers and magazines,