Sunday, February 16, 2025

সময়ের আলো বাংলাদেশের উদীয়মান সংবাদপত্র

বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পত্রিকা যুক্ত হচ্ছে, যা গণমাধ্যমকে আরও সমৃদ্ধ করছে। এ ধারাবাহিকতায় "সময়ের আলো" একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দৈনিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এটি একটি জাতীয় দৈনিক, যা আধুনিক সাংবাদিকতার মান বজায় রেখে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করছে।


পত্রিকাটির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

"সময়ের আলো" একটি বাংলা দৈনিক পত্রিকা, যা বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটি মূলত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি, খেলাধুলা এবং বিনোদনসহ বিভিন্ন বিষয়ে খবর পরিবেশন করে। এটি মুদ্রিত সংস্করণ ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পাঠকদের কাছে পৌঁছে।

প্রকাশনা বছর: ২০১৯
ভাষা: বাংলা
ধরন: দৈনিক পত্রিকা
মূল লক্ষ্য: বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা


সংবাদ কাভারেজ ও বৈশিষ্ট্য

"সময়ের আলো" পত্রিকাটি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে গভীর বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এর কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো:

  1. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ:

    • বাংলাদেশের রাজনীতি, নীতি-নির্ধারণ, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ নিয়ে প্রতিবেদন।
    • আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ।
  2. অর্থনীতি ও ব্যবসা:

    • দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, বিনিয়োগ, ব্যাংকিং ও শেয়ারবাজার নিয়ে প্রতিবেদন।
    • ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের (SME) উন্নয়ন নিয়ে বিশেষ কভারেজ।
  3. সমাজ ও সংস্কৃতি:

    • সামাজিক সমস্যা, নারীর ক্ষমতায়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক সংবাদ।
    • বাংলা সাহিত্য, চলচ্চিত্র, নাটক ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক বিষয়ে বিশ্লেষণ।
  4. খেলাধুলা:

    • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট, বিশেষত ক্রিকেট ও ফুটবল নিয়ে আপডেট।
  5. বিশেষ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন:

    • দুর্নীতি, অনিয়ম ও সামাজিক অব্যবস্থাপনা নিয়ে গভীর অনুসন্ধান।

অনলাইন ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম

বর্তমান যুগে সংবাদপত্র শুধু মুদ্রিত সংস্করণেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং ডিজিটাল মাধ্যমেও ব্যাপক প্রভাব রাখছে। "সময়ের আলো" তাদের ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাঠকদের সর্বশেষ সংবাদ দ্রুত পৌঁছে দেয়।

ওয়েবসাইট: সময়ের আলো অনলাইন পোর্টালে ২৪/৭ সংবাদ আপডেট করা হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটারসহ অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংবাদের প্রচার।


সময়ের আলোর ভবিষ্যৎ ও সম্ভাবনা

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম দিন দিন প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠছে। "সময়ের আলো" নিরপেক্ষতা, বস্তুনিষ্ঠতা এবং গভীর বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনের মাধ্যমে পাঠকদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ভবিষ্যতে, এটি আরও আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাঠকদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে।

বাংলাদেশের গণমাধ্যমে "সময়ের আলো" একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। বস্তুনিষ্ঠ ও সত্যনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে এটি পাঠকের মনে জায়গা করে নিচ্ছে। নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার মাধ্যমে "সময়ের আলো" এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে, যা দেশের গণমাধ্যমকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে।



শীতে অযু ও গোসলে বিশেষ সতর্কতা

ওয়েল্ফশন অনলাইন ডেস্ক বিশেষ কলাম

শীতের মৌসুমে মুসলমানদের ইবাদত পালনে বিশেষ করে অযু ও গোসলের ক্ষেত্রে কিছু বাড়তি সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন। শীতের ঠান্ডা পানি অনেক সময় শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের জন্য। তীব্র ঠান্ডার কারণে অনেকেই যথাযথভাবে অযু বা গোসল করতে অনীহা বোধ করেন, যা ইবাদতের জন্য বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাই শরীর ও স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল থেকে কীভাবে সঠিকভাবে অযু ও গোসল করা যায়, তা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো।


শীতে অযুর ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা

১. উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন:

  • প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যে খুব বেশি ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করা উত্তম।
  • সরাসরি ফুটন্ত গরম পানি না মিশিয়ে সহনীয় মাত্রায় গরম পানি ব্যবহার করুন।
  1. শীতের সকালে অযু সহজ করতে কৌশল অবলম্বন করুন:

    • ফজরের অযুর জন্য একটু আগে থেকেই প্রস্তুতি নিন।
    • হাতে-মুখে পানি দেওয়ার আগে কপালে কয়েক ফোঁটা পানি দিন, এতে শীতের ধাক্কা কম অনুভূত হবে।
    • শীতের কাপড় না খুলেই ধীরে ধীরে অঙ্গগুলো ধৌত করুন।
  2. অঙ্গগুলো ভালোভাবে শুকিয়ে নিন:

    • অযুর পর হাত-মুখ শুকনো কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন, যাতে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমে।
    • ভেজা কাপড় পরিহার করে দ্রুত শুকনো ও গরম পোশাক পরিধান করুন।
  3. মসজিদে যাওয়ার সময় বিশেষ সতর্কতা:

    • অনেক সময় ভেজা পায়ে জুতা পরলে ঠান্ডা আরও বেশি অনুভূত হয়, তাই উষ্ণ মোজা পরিধান করুন।
    • অযুর পর মাথায় গরম টুপি পরা এবং গলা ও হাত ঢেকে রাখা শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা করবে।

শীতে গোসলের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা

১. উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন:

  • শীতকালে সম্ভব হলে গরম পানির ব্যবস্থা রাখুন।
  • সরাসরি গরম পানি ব্যবহার না করে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন, যাতে ত্বকের ক্ষতি না হয়।
  1. সময় বেছে নিন:

    • প্রচণ্ড ঠান্ডার সময় যেমন ভোরবেলা বা রাতের শেষভাগে গোসল এড়িয়ে চলুন।
    • দিনের তুলনামূলক উষ্ণ সময় বেছে নিলে শীতের কষ্ট কম অনুভূত হবে।
  2. পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিন:

    • গোসলের পরপরই শুকনো তোয়ালে দিয়ে শরীর মুছে ফেলুন।
    • দ্রুত গরম কাপড় পরিধান করুন যাতে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমে।
  3. গোসলের বিকল্প ব্যবস্থা (তায়াম্মুম) প্রয়োগ:

    • যদি খুব বেশি ঠান্ডার কারণে অসুস্থতার ঝুঁকি থাকে, তবে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক তায়াম্মুম করা যেতে পারে।
    • তবে শারীরিকভাবে সুস্থ ও সক্ষম হলে যথাযথভাবে গোসল করাই উত্তম।

স্বাস্থ্যগত দিক থেকে সতর্কতা

  • শীতে গোসল ও অযুর ফলে শ্বাসনালির সংক্রমণ, জ্বর বা ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই গরম পানির ব্যবহার ও শরীর গরম রাখা জরুরি।
  • বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায় ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
  • ঠান্ডা পানির ধাক্কা থেকে বাঁচতে গোসলের সময় প্রথমেই পায়ে পানি দিন, তারপর উপরের অংশে পানি ঢালুন।

শীতে অযু ও গোসল অবশ্যই করা উচিত, তবে শরীরের যত্ন নিয়ে এবং সুন্নাহ মোতাবেক কিছু কৌশল অনুসরণ করলে তা আরও সহজ হয়ে ওঠে। ইসলামী জীবনব্যবস্থার অন্যতম সৌন্দর্য হলো এতে শরীরের সুস্থতার দিকেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই শীতে ধর্মীয় বিধান মেনে অযু ও গোসলের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা আমাদের জন্য কল্যাণকর হবে।

ওয়েল্ফশন অনলাইন ডেস্ক


মানসিক চাপ কমাতে মুমিনের করণীয়

ওয়েল্ফশন ইসলাম ডেস্ক

মানবজীবনে মানসিক চাপ (Stress) একটি স্বাভাবিক বিষয়, যা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও কর্মজীবনের নানা চ্যালেঞ্জের কারণে সৃষ্টি হতে পারে। তবে একজন মুমিনের জন্য ইসলাম চিরন্তন সমাধান নিয়ে এসেছে, যা তাকে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দিতে পারে। আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, ধৈর্য, নামাজ, দোয়া এবং জীবনকে সহজভাবে গ্রহণ করার মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি অর্জন করা সম্ভব।


১. আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল (ভরসা রাখা)

মুমিনের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস ও ভরসা। কুরআনে বলা হয়েছে:

"যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর জন্য তিনিই যথেষ্ট।" (সূরা আত-তালাক: ৩)

  • দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ অনেক সময় ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ থেকে আসে। যদি কেউ সত্যিকার অর্থে বিশ্বাস রাখে যে আল্লাহ সবকিছু পরিচালনা করছেন এবং তিনি সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী, তাহলে অযথা দুশ্চিন্তা কমে যাবে।

২. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া

নামাজ কেবল ইবাদত নয়, এটি মানসিক চাপ কমানোর অন্যতম কার্যকর উপায়। আল্লাহ বলেন:

"নিশ্চয়ই নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো, আর এটি বিনীতদের ছাড়া অন্যদের জন্য কঠিন।" (সূরা আল-বাকারাহ: ৪৫)

  • নামাজে আত্মসংযম ও ধ্যানের মাধ্যমে মনের চাপ কমে যায়।
  • নিয়মিত সিজদাহ করার মাধ্যমে হৃদয়ে প্রশান্তি আসে।

৩. কুরআন তিলাওয়াত করা

কুরআন হলো মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে বড় মানসিক চিকিৎসা। আল্লাহ বলেন:

"আমি মুমিনদের জন্য কুরআনে আরোগ্য ও রহমত নাজিল করেছি।" (সূরা আল-ইসরা: ৮২)

  • কুরআনের আয়াতগুলো আমাদেরকে স্বস্তি ও ধৈর্যের শিক্ষা দেয়।
  • দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে সূরা আল-ফাতিহা, সূরা আর-রহমান ও সূরা আল-ইনশিরাহ পড়া উপকারী।

৪. অধিক পরিমাণে জিকির ও দোয়া করা

আল্লাহর স্মরণ (জিকির) এবং দোয়া মানসিক শান্তির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায়।

"জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্ত হয়।" (সূরা আর-রাদ: ২৮)

  • "লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহ" ও "আস্তাগফিরুল্লাহ" বেশি বেশি পড়লে মানসিক প্রশান্তি আসে।
  • রাতে ঘুমানোর আগে "আয়াতুল কুরসি" ও তিন কুল পড়ার অভ্যাস করা।
  • নবী (সা.) বলেন: "যে ব্যক্তি দোয়া করে, আল্লাহ তার দুশ্চিন্তা দূর করে দেন।" (তিরমিজি)

৫. ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতা চর্চা করা

জীবনের নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলে ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে:

"নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছি আমি।" (সূরা আল-বাকারাহ: ১৫৩)

  • বিপদে হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধারণ করলে মন শান্ত থাকে।
  • সব পরিস্থিতিতেই আলহামদুলিল্লাহ বলা এবং আল্লাহর নিয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।

৬. ভালো কাজ করা ও অন্যকে সাহায্য করা

অন্যকে সাহায্য করলে ও দান-সদকা করলে অন্তর প্রশান্ত হয়।

  • নবী (সা.) বলেছেন: "সদকা দুশ্চিন্তাকে দূর করে।" (তিরমিজি)
  • দান করলে আত্মার প্রশান্তি আসে, মানসিক চাপ কমে যায়।

৭. ইতিবাচক চিন্তা ও জীবনকে সহজভাবে গ্রহণ করা

  • অতীত নিয়ে দুঃখ করা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা করা বোকামি।
  • নবী (সা.) বলেছেন: "যা হয়েছে, তা নিয়ে দুঃখ করো না। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখো।" (মুসলিম)
  • জীবনের সব পরিস্থিতিকে আল্লাহর ইচ্ছা হিসেবে গ্রহণ করলে মানসিক চাপ কমে।

মানসিক চাপ কমানোর জন্য ইসলামে শক্তিশালী দিকনির্দেশনা রয়েছে। নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির, দোয়া, ধৈর্য ও ইতিবাচক মনোভাব মানুষকে চাপমুক্ত রাখে। একজন মুমিনের উচিত, নিজের জীবনকে আল্লাহর পরিকল্পনার ওপর ছেড়ে দেওয়া এবং সব পরিস্থিতিতেই ধৈর্যধারণ করা।

ওয়েল্ফশন ইসলাম ডেস্ক





শেয়ার করুন

Author:

Welftion Love Of Welfare May Allah Blees Us - may allah bless you. Promote By, Al Towfiqi Family Towfiq Sultan

0 coment rios:

Welftion Love Of Welfare - May Allah Blees Us ( May Allah Bless Us) Al Towfiqi Family -Towfiq Sultan

it is my last wish to be my grave & Tomb where i die. Find the creator. serve creation and pray for me.

welftion Love Of Welfare CEO & Founder . Towfiq Sultan Writer , Organizaer,Researcger,kindly,techer,Master,Promote By: Al Towfiqi Family, Welftion.help@gmail.com,towfiqsultan.help@gmail.com,B/77 Welftion Office Road,Barishab-1743,Kapasia,Gazipur,Dhaka,Bangladesh
01301483833 and 01518383566


Poet and writer Towfiq Sultan (BN-Al Towfiqi) Towfiq Sultan (Ar: التوفيقي) [EN- Al Towfiqi] was born on 4 February 1999 (Bengali Thursday, 21 Magh 1405 Bangabd) 17th Shawwal, 1419 AH: in Barishab village under Kapasia Upazila of Gazipur district, Bangladesh. Poet and writer Towfiq Sultan is the eldest son of Abdul Karim (1 January 1972), a former teacher of Islam Taj Balika Dakhil Madrasa, and Fatima Begum (3 March 1982). The poet's younger brother Muhammad Fahim is a student of the Madrasa. Poet Towfiq Sultan hopes to meet Allah by being among the beloved servants of Allah. He wants to be a pioneer in good deeds. To seek and acquire true knowledge to achieve the satisfaction of the great Creator, he works for the welfare of humanity with honesty and justice, and dreams of building a beautiful society. He wants to continue working to make people's lives easier throughout his life. In addition to writing poetry and rhymes, he has also written reports and articles for various newspapers and magazines, including the daily newspapers Kalbela, Dainik Ittefaq, Samakal, Kaler Kanth, Naya Diganta, Bhorer Kagoj, Jugantar, Jayayadin, Prothom Alo, Desh Parapan, Manabkanth, Shomiro Alo, Khola Kagoj, Pratiyaner Sangbad, Gram Nagar Barta, Samoy Journal, Sara Bangla, Samoy TV, Agami News, Sangbad Prakash, Dainik Karatoya, Bangla Vision TV, Barta 24, Pratiyaner Chitra BD.com, Patradoot, Dhaka Sandhan, Kalkinir Somoy, Dainik Donate Bangladesh, Alokit Bangladesh, Alor Sandhan, Daily Khaborer Dak, I News, Sakaler Kanth, Jago News 24.com, Dainik Anandabazar Patrika, Sangbad, Sangram, Inquilab, Lakho Kanth, The New Nation, The Daily Observer, The Daily Sun, Bangladesh Bulletin, He writes opinion pieces, covers, stories, features and columns. Writer Taufiq Sultan is the Chief Executive Director of Welfshan Manabkalyan Sangha, a former student of Dhaka Medical College Hospital, Bangladesh Medical Institute, Bhawal Badre Alam Government College, Dhaka International University, former office secretary of Bangladesh Tarun Columnist Lekhak Forum Baby Branch, former president of Shiksha Parishad, former teacher of Ghagtia Chala Model High School and deputy headmaster of Bhawal Islamic Cadet Academy. In addition, Welfshan is the founder of the open library of the truth-seeking knowledge-loving Kalyanami Dal and the Al Taufiqy family.

Poet and writer Towfiq Sultan (BN-Al Towfiqi) Towfiq Sultan (Ar: التوفيقي) [EN- Al Towfiqi] was born on 4 February 1999 (Bengali Thursday, 21 Magh 1405 Bangabd) 17th Shawwal, 1419 AH: in Barishab village under Kapasia Upazila of Gazipur district, Bangladesh. Poet and writer Towfiq Sultan is the eldest son of Abdul Karim (1 January 1972), a former teacher of Islam Taj Balika Dakhil Madrasa, and Fatima Begum (3 March 1982). The poet's younger brother Muhammad Fahim is a student of the Madrasa. Poet Towfiq Sultan hopes to meet Allah by being among the beloved servants of Allah. He wants to be a pioneer in good deeds. To seek and acquire true knowledge to achieve the satisfaction of the great Creator, he works for the welfare of humanity with honesty and justice, and dreams of building a beautiful society. He wants to continue working to make people's lives easier throughout his life. In addition to writing poetry and rhymes, he has also written reports and articles for various newspapers and magazines,